*।। আজ ২১শে ফেব্রুয়ারী, আন্তর্জাতিক (মাতৃ)ভাষা দিবস ।।*
২০১২ সালে পূর্ণ হলো ভাষা আন্দোলনের ষাট বছর। ইতিহাসের একটি দীর্ঘ সময়ের চূড়ায় পৌছেছে এই ঐতিহাসিক দিন। এই দিনটি আমাদের সামনে ‘অমর একুশে'। ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি আজ শুধু বাঙালির ‘শহীদ দিবস' নয়। ইউনেস্কো কর্তৃক ঘোষিত হয়েছে ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে।
ভাষা আন্দোলনের পটভূমিতে লিখেছিলাম উপন্যাস "যাপিত জীবন’। প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৮১ সালে। রচনাকাল ছিল ২৯ অক্টোবর ১৯৭৭ থেকে ১৯৭৯। মোটামুটি একটি বড় সময় নিয়ে লেখার পরও মনে হয়েছিল ঠিকমতো হলো না। ১৯৮৭ সালে পুনলিখন করলাম।
ভাষা আন্দোলনের ষাট বছর পূর্ণ হওয়ার প্রান্তে দাড়িয়ে মনে হলো এই উপন্যাসটির অণুপুঙ্খ বিবরণ আরো একটু বিস্তৃত পরিসর দাবি করে। ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারি মাস থেকে আবার লিখতে শুরু করলাম। উপন্যাসে যোগ হলো আরো একশ পৃষ্ঠারও বেশি। এভাবেই ভাষা আন্দোলনের পটভূমিতে লেখা উপন্যাসটির পেছনে লেগে থেকেছি। এসবই একটি শিল্পের জন্য লেখকের অতৃপ্তি কিনা তা অনেক ভেবেছি। উত্তর পাইনি। কারণ এর শেষ নেই।
একত্রিশ বছর আগে লেখা উপন্যাসটি বেশ কয়েকবার পুনর্মুদ্রিত হয়েছে। ভালোলাগার কথা জানতে পেরেছি পাঠকের কাছ থেকে। রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশ পত্রে পাঠ্য হয়েছে এই উপন্যাস। তারপরও আবার পরিমার্জনা কতটা যুক্তিযুক্ত তাও ভেবেছি। এরও উত্তর জানা নেই। সে জন্য পাঠকের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী।
ভাষা আন্দোলনের ষাট বছর পূর্ণকালে এই উপন্যাসের পরিসর বাড়াতে পেরে আমি নিজে আনন্দিত। মনে হয়েছে শিল্পের জায়গা থেকে কাজটি করতে পারা অমর একুশের জীবনদায়ী ঘটনার প্রতি বিন্দুমাত্র শ্রদ্ধা নিবেদন ।।
ভাষা আন্দোলনের পটভূমিতে লিখেছিলাম উপন্যাস "যাপিত জীবন’। প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৮১ সালে। রচনাকাল ছিল ২৯ অক্টোবর ১৯৭৭ থেকে ১৯৭৯। মোটামুটি একটি বড় সময় নিয়ে লেখার পরও মনে হয়েছিল ঠিকমতো হলো না। ১৯৮৭ সালে পুনলিখন করলাম।
ভাষা আন্দোলনের ষাট বছর পূর্ণ হওয়ার প্রান্তে দাড়িয়ে মনে হলো এই উপন্যাসটির অণুপুঙ্খ বিবরণ আরো একটু বিস্তৃত পরিসর দাবি করে। ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারি মাস থেকে আবার লিখতে শুরু করলাম। উপন্যাসে যোগ হলো আরো একশ পৃষ্ঠারও বেশি। এভাবেই ভাষা আন্দোলনের পটভূমিতে লেখা উপন্যাসটির পেছনে লেগে থেকেছি। এসবই একটি শিল্পের জন্য লেখকের অতৃপ্তি কিনা তা অনেক ভেবেছি। উত্তর পাইনি। কারণ এর শেষ নেই।
একত্রিশ বছর আগে লেখা উপন্যাসটি বেশ কয়েকবার পুনর্মুদ্রিত হয়েছে। ভালোলাগার কথা জানতে পেরেছি পাঠকের কাছ থেকে। রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশ পত্রে পাঠ্য হয়েছে এই উপন্যাস। তারপরও আবার পরিমার্জনা কতটা যুক্তিযুক্ত তাও ভেবেছি। এরও উত্তর জানা নেই। সে জন্য পাঠকের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী।
ভাষা আন্দোলনের ষাট বছর পূর্ণকালে এই উপন্যাসের পরিসর বাড়াতে পেরে আমি নিজে আনন্দিত। মনে হয়েছে শিল্পের জায়গা থেকে কাজটি করতে পারা অমর একুশের জীবনদায়ী ঘটনার প্রতি বিন্দুমাত্র শ্রদ্ধা নিবেদন ।।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন